মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায়

মুখের ভেতরে, গালের নরম মাংসপেশিতে, জিহ্বার এক পাশে একধরনের ঘা দেখা যায়।মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায় অবশ্যই আপনার এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। আমরা যারা মুখে ঘা এবং কারণ ও করণীয় নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছি সাধারণত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য অবশ্যই মুখে ঘা থেকে দূরে থাকতে হবে। নিজের এবং নিজের পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য মুখের ঘা কি? মুখে ঘা হওয়ার কারণ ও করণীয় সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায়

.

মুখের ঘা কি? মুখে ঘা হওয়ার কারণ ও করণীয়

মুখের ঘা হলো মুখের মধ্যে আলসার বা ঘা খুব স্বাভাবিক এক ঘটনা, যেখানে অল্প ফোলা এবং যন্ত্রণা-সহ একটি ক্ষতি তৈরি হয়। মুখের মধ্যে ঝিল্লির যে আবরণ থাকে, যাকে মিউকাস মেমব্রেন বলা হয়, প্রাথমিকভাবে মুখের মধ্যে ঝিল্লি বা মেমব্রেনের ক্ষতি হওয়ায় এটি সৃষ্টি হয় কারণ ঝিল্লি খুব সংবেদনশীল এবং স্পর্শকাতর।




বিভিন্ন বয়সে, একাধিক কারণের জন্য মুখের ঘা বা আলসার হওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা। বিভিন্ন কারণের মধ্যে থাকতে পারে আঘাত, পুষ্টির অভাব এবং মুখের স্বাস্থ্যের অবনতি। খুব সহজেই শারীরিক পরীক্ষা করে এগুলি নির্ণয় করা যায় এবং কোনও ধরনের রক্ত পরীক্ষা করার প্রয়োজন হয় না। সাধারণত একজন চিকিৎসক মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায় বা আলসার নিরাময় ত্বরান্বিত করার জন্য ওষুধ দিতে পারেন।

মুখে ঘা হওয়ার কারণঃ

মুখের ঘা হওয়ার কারণ অনেকগুলি হতে পারে। এই ঘাগুলি মুখের বিভিন্ন অংশে যেমন ঠোঁট, গালের ভেতরের দিক, মাড়ি, জিহ্বা এবং তালুতে ঘা হতে পারে। ঘাগুলির বিভিন্ন কারণ হতে পারে যা নিম্নোরুপঃ
  •  মুখের ঠোঁট, গাল ও জিহ্বায় দাঁত দিয়ে কামড় লাগার ফলে অ্যাপথাস আলসার হতে পারে।
  •  চুন বা এমন কোনো খাবার খেয়ে মুখ পুড়িয়ে ফেললে ঘা হতে পারে।
  • দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ, আবার অনেকের গর্ভাবস্থায়ও বারবার এই সমস্যা হয়।
  •  শক্ত ব্রাশ ব্যবহার করা অথবা খুব জোরে জোরে ব্রাশ করা অথবা অপ্রয়োজনীয় ব্রাশ ব্যবহার করলে ঘা হতে পারে।
  •  নিয়মিত ভাবে মুখ পরিষ্কার না করলে মুখে ব্যথা এবং ঘা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা।
  •  খাবার খেয়ে মুখ পরিষ্কার না করলে ঘা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত পান, সুপারি, জর্দা থেকে মুখের ভেতরে চামড়া উঠে, মাড়ি বা মুখের নরম মাংসপেশি ক্ষয় হয়েও এই সমস্যা হয়।
  • অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে ঘা হতে পারে। যেমন, চিনি, মিষ্টি, চকলেট, সুপারমার্কেটের খাবার ইত্যাদি।
  •  মুখে অস্বাস্থ্যকর জীবাণু বা ফাংগাস থাকলে ঘা হতে পারে।
  • রক্তে আয়রন ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব
  • অ্যালার্জিজনিত সমস্যা।
মুখে ঘা হলে করণীয় কিঃ

মুখে ঘা হলে আপনি নিম্নলিখিত করণীয় অনুসরণ করতে পারেন।
  •  মুখে ঘা হলে পানি দিন দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিলে ঘা থেকে ব্যথা কমবে।
  •  মুখে ঘা পরিষ্কার করতে নরম টিস্যু বা কমপ্রেস ব্যবহার করুন। ঘা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত।
  • পানিশূন্যতা, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও দাঁতের ক্যারিজ জাতীয় অসুখ থাকলে তার দ্রুত সমাধান জরুরি।
  •  যদি ঘা দ্বারা ব্যথা বা অসুখ বেড়ে যায়, তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
  • পেটের কোনো অসুখ হলে তার চিকিৎসা জরুরি।
  •  নিয়মিত ভাবে মুখ পরিষ্কার করলে মুখে ঘা হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
  • পান, সুপারি, জর্দা, গুল, তামাক পাতা, মাদক, অ্যালকোহল, অতিরিক্ত চা, কফি বর্জনীয়।
  •  অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে ঘা হওয়ার ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায়

মুখের ঘা হল একটি সাধারণ সমস্যা, যেখানে মুখের ভিতরে ছোট এবং বেদনাদায়ক ঘা তৈরি হয়। এটি সাধারণত নিরীহ হয়, কিন্তু অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে এবং খাওয়া বা কথা বলা কঠিন করে তোলে। মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায় নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

  • ভিটামিন B কমপ্লেক্স সাপ্লিমেন্টঃ ভিটামিন B12 এবং ভিটামিন B কমপ্লেক্স সাপ্লিমেন্ট নিলে মুখের ঘা বা আলসার নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে। 
  • গোলপাতার পানিঃ গোলপাতার পানি দ্বারা মুখ ধুয়ে মুখের ঘা থেকে জেল পরিস্থিতি দূর করা যেতে পারে। 
  • কাঁচা পেয়াজঃ কাঁচা পেয়াজ মুখের ঘা নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে। কাঁচা পেয়াজ টুকরা করে মুখে লাগালে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
  • মাখন বা ঘিঃ আপনি মাখন বা ঘি মুখে নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখের ঘা বা আলসার থেকে জেল পরিস্থিতি দূর হয়ে যাবে।
  • টুথপেস্টঃ টুথপেস্ট মুখে নিয়ম করে লাগালে মুখের আলসার থেকে জেল পরিস্থিতি দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
  • কাঁচা আমঃ কাঁচা আম মুখের ঘা নিরাময়ে খুব ভালো কাজ করে। কাঁচা আম টুকরা করে মুখে প্রয়োগ করতে পারলে মুখের ঘা দূর হয়ে যাবে।
  • মধুঃ মধু মুখের ঘা দূর করতে বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। এক টেবিল চামচ মধু দুই কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এটি দিয়ে কয়েকবার কুলি করলে উপকার পাওয়া যাবে।
  • অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল বা অ্যালোভেরার রস মুখের ঘা কমিয়ে দিতে পারে। অ্যালোভেরা জেল প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক, যার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফিংগাল, অ্যান্টিভাইরাল উপাদান ক্ষত কমিয়ে দিতে পারে। 
  • নারিকেল দুধঃ এক টেবিল চামচ নারিকেল দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণ দিনে তিন থেকে চারবার ঘায়ের জায়গায় লাগান। মধু ছাড়া শুধু নারকেলের দুধ দিয়েও ক্ষত স্থানে মালিশ করতে পারেন। ক্ষত দ্রুত সেরে যাবে। 
  • তুলসী পাতাঃ মুখের ঘা দূর করতে তুলসি পাতা বেশ কার্যকরী উপাদান। একটি তুলসী পাতাসহ পানি দিনে ৩-৪ বার পান করলে এটি দ্রুত মুখের ঘা প্রতিরোধ করে দেবে এবং মুখের ঘা হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে দেবে। 
  • লিকার চাঃ লিকার চা-এর মধ্যে তুলো ফেলে ওই ভেজা তুলো ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে। লিকার চা মুখের ভিতরের ব্যাকটেরিয়াকে বিনষ্ট করবে এবং প্রদাহজনিত সমস্যা কমাবে।
  • লবণ পানিঃ এক কাপ গরম পানিতে এক চিমটি লবণ ফেলে কুলকুচি ও গড়গড়া করুন। এতে ঘা হওয়া জায়গাটি তাড়াতাড়ি সেরে উঠবে। খাওয়ার আগে কুলকুচি করলে বেশি ফল পাওয়া যায়। 
  • হলুদঃ হলুদ গুঁড়ো নিয়ে তাতে সামান্য মধু মিশিয়ে সেই মিশ্রণ মুখের ভেতরে হওয়া ঘা-এ লাগালেভালো উপকার পাওয়া যায়।। 
  • টমেটোঃ মুখের গা সারাতে কাঁচা টমেটো খুব কার্যকরী উপাদান। খাবারের সঙ্গে কাঁচা টমেটো খেলে কয়েক দিনের মধ্যে মুখের ভেতরের ঘা সেরে যাবে।
  • ধনেপাতাঃ ধনেপাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করলে। দিনে কয়েকবার করে করলে আরাম পাওয়া যায়।

মুখে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয়

মুখে ঘা হওয়ার কারণ অনেকগুলি হতে পারে, যেমন ভিটামিন B12 এবং জিংকের অভাব। এছাড়া দাঁতের ভাঙা থাকলে তার খোঁচা লেগে গালে ক্ষত তৈরি হতে পারে। সতর্ক হতে হবে এবং সঠিক সময়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

ভিটামিন B12 এর ব্যবহারে কি মুখের ঘা দূর হয়

ভিটামিন B12 এর অভাব হল এমন একটি অবস্থা যেখানে শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে কম পরিমাণে ভিটামিন B12 তৈরি করে। এটি লোহিত রক্ত ​​কণিকা (RBC) গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় এবং এর ঘাটতি স্বাস্থ্যকর লাল রক্ত ​​কণিকার অভাবের দিকে পরিচালিত করে, যা সারা শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য দায়ী। 
পর্যাপ্ত সংখ্যক লাল রক্তকণিকা ছাড়া, টিস্যু এবং অঙ্গগুলি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় না, যা শরীর ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। যদি চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি গুরুতর হতে পারে স্নায়বিক ক্ষতি এবং অপরিবর্তনীয় স্নায়বিক বৈকল্য হতে পারে। তাই আমাদের সবাইকে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন B12 খেতে হবে।

মুখের ঘা এর উপসর্গ সম্পর্কে জেনে নিই

গলার বা ঠোঁটের ভেতরের দিকে বা এমনকি জীভের উপরে মাউথ আলসার দেখা দিতে
পারে। যে কোন ব্যক্তির একই সঙ্গে একাধিক ঘা বা আলসার হতে পারে। সাধারণত
একটি জায়গা ফুলে ওঠে, হাতের চারপাশে লাল হয়ে ওঠে। ক্ষতটির কেন্দ্রটি হলুদ
বা ধূসর রঙের হয়ে থাকে।


মুকের ঘা বা আলসারের অত্যন্ত সাধারণ উপসর্গের মধ্যে রয়েছেঃ

  •  মুখের ভিতরে নরম লাল ক্ষত।
  •  কথা বলা বা খাওয়ার সময় ব্যথা।
  •  জ্বালার অনুভূতি।
  • অনেকের এই ঘা থেকে খুব বেশি জ্বালাপোড়ার জন্য একটু লালা ঝরতে
    পারে।
  •  প্রদাহ।
  •  অতিরিক্ত মাত্রায় লালা নির্গত হওয়া।
  •  ঠান্ডা খাবার অথবা পানীয় খেলে সামরিক স্বস্তি।
  •  অস্বস্তিকর অনুভূতি ( বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে)।

মুখের মধ্যে আলসার বা ঘা সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে নিরাময় হয়। তবে, যদি
নিম্নােক্ত অবস্থায় দেখা যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া
প্রয়োজন।

  • ক্ষতের অনুরূপ চেহারা দেখা যাচ্ছে কিন্তু সেখানে কোন যন্ত্রণা
    নেই।
  •  নতুন এলাকায় ঘা ছড়িয়ে যাচ্ছে।
  • ক্ষত দুই থেকে তিন সপ্তাহের বেশি ধরে থাকছে।
  •  যে সমস্ত আলসার বা ঘা আকারে বড় হয়ে যাচ্ছে।
  •  ক্ষতের সঙ্গে জ্বর আসছে।
  •  আলসারের সঙ্গে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, ত্বকে র‌্যাশ দেখা দিচ্ছে, বা
    গিলতে অসুবিধা হচ্ছে। 

মুখের ঘা এর চিকিৎসা


মুখের মধ্যে আলসার বা ঘা নিরাময়ের চিকিৎসার প্রয়োজন নাও হতে পারে। এগুলো রোগীর নিজের যত্নে বা কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে নিরাময় হয়ে যেতে পারে। তবে চিকিৎসক দ্রুত নিরাময়ের জন্য কিছু ঔষধ প্রয়োগ করতে পারেন। মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায় ছাড়াও সে সব ওষুধের মধ্যে রয়েছে-
  • স্টেরয়েড নয় এমন অ্যান্টিি ইনফ্ল্যামেটরি কিভাবে (ফোলা কমানোর) ঔষধ NISAD দেওয়া যেতে হতে পারে যাতে ব্যথা কমে।
  • মুখ ধোয়ার জন্য অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল মাউথ ওয়াশ এবং যন্ত্রণা অসার করার মলম ফোলা (ইনফ্লামেশন) এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
  • একবার যদি আলসারের প্রকৃত কারণ চিহ্নিত করা যায় তাহলে নির্দিষ্ট রোগের জন্য পৃথক চিকিৎসা অনুসৃত হতে পারে। মুখে নির্দিষ্ট সংক্রমনের জন্য এন্টি মাইক্রোবিয়াল যেমন অ্যান্টিবায়োটিক্স বা অ্যান্টিভাইরাল ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • ঘাটতি পূরণে ভিটামিন B12 বা বি কমপ্লেক্স সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করা।
  • এনালজেসিক (যন্ত্রণা অসার করার জন্য) এবং ঘায়ের উপর লাগানোর জন্য এন্টি ইনফ্লামেটরি মলম ব্যবহার করা যাতে ব্যথা এবং ফোলা কমে।
  • অবস্থা তারতমের উপর ভিত্তি করে মুখের ক্যান্সারের জন্য নির্দিষ্ট চিকিৎসা বা থেরাপি যার মধ্যে আছে কেমোথেরাপি, বিকিরণ বা রেডিয়েশন থেরাপি বা অস্ত্রপাচার।

লেখকের শেষ মন্তব্য

মুখে ঘা (Mouth sores) একটি কমন রোগ যারঅনেক গুলো কারণ ধরন রয়েছে। মুখের বিভিন্ন অংশ যেমন- ঠোঁট, গালের ভেতরের দিক, মাড়ি, জিহ্বা এবং তালুতে ঘা হতে পারে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ছত্রাকের সংক্রমণ, ভিটামিনের অভাব সহ নানাবিধ কারণ রয়েছে মুখের ঘা হওয়ার। এছাড়াও মুখে ঘা এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব এবং প্রতিরোধের উপায় সহ মুখের ঘা নিরাময়ের জন্য ১৫টি প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানাটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আশা করি আপনি আমার আর্টিকেল থেকে বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমার আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে হলে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aminulit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url