মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ

মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ সম্পর্কে আপনি অনেক খোঁজাখুজি করেছেন কিন্তু আপনি ভালো কোন উত্তর খুঁজে পাননি। মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ সহ মাথার পিছনে ব্যথার লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।


এখানে আরো বেশ কিছু টপিক যেমন মাথা ব্যথার কারণ, লক্ষণ ও মাথা ব্যথার ঘরোয়া প্রতিকার, ব্যথা কমাতে আমাদের যা করণীয় জানতে আমার আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সূচিপত্রঃ মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ

.

মানব শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মাথা। যাতে রয়েছে চোখ, কান, নাক এবং মুখ। এ মাথা অনেক রকমের কাজে সহায়তা করে যেমন দেখা, শোনা, গন্ধ শোঁকা, স্বাদ গ্রহণ করা ইত্যাদি।
মাথা ব্যথার কারণে অনেক সময় কোন কাজই করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। আমার এই আর্টিকেলের মধ্যে মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ, প্রতিকার, প্রতিরোধ, চিকিৎসা সহ অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো।

মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ

 মাথা যখন আছে তখন মাথা ব্যথাও আছে। মাথা ব্যথায় কষ্ট পাই না এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমরা অজ্ঞাতবশত শরীরের ক্ষতি হবে জেনেও মাথা ব্যথার ওষুধ খেয়ে মাথার সাময়িক মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু প্রতিটি মাথা ব্যথারই একটা নির্দিষ্ট কারণ থাকে। মাথা ব্যথা হলে তবে অবহেলা করা যাবে না সামান্য কারণে হোক বা বড় কারণে হোক যে কারণে মাথা ব্যথা হোক না কেন তার সুনির্দিষ্ট হিস্ট্রি জেনে যথাযথ চিকিৎসা করা প্রয়োজন।

মাথা ব্যথা বলতে মূলত মাথা এবং ঘাড়ের ব্যথাকে আমরা বুঝে থাকি।
 
মাথা ব্যথা প্রধানত দুই প্রকার-
 
তার মধ্যে একটি হচ্ছে প্রাইমারি হেডেক, যেমন- ক্লাস্টর, মাইগ্রেন, দুশ্চিন্তার কারনে মাথা ব্যাথা এবং অন্যটি হচ্ছে সেকেন্ডারি হেডেক, যেমন -সাইনোসাইটিস, স্ট্রোক, মাথার আঘাত জনিত ব্যাথা, টিউমার ইত্যাদি।

মাথা ব্যথার কারণঃ

মাথা ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। তার মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত দুটি কারণ হলো মাইগ্রেশন এবং টেনশন। টেনশনের কারণে প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ ভোগে এবং ১১ শতাংশ মানুষ মাইগ্রেন সমস্যায় বাকি ১৯ শতাংশ বিভিন্ন কারণে মানুষ আক্রান্ত হয়। যেমন মানুষের পরিশ্রম, ক্ষুধার্ত থাকা, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত গরম আবহাওয়া, অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন, মাদকাসক্তি, ধুম পান ইত্যাদি কারণে মাথা ব্যথা হয়।


সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে হলে আমাদের এই অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করে সবার আগে ইতি বাচক পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে তবেই আমাদের এই সমস্যার সম্মুখীন হতে আমরা উত্তোরন হতে পারব।

টেনশন জনিত মাথা ব্যথাঃ মাথার মাংসপেশি সংকোচনের কারণে এ মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। এ ধরনের মাথা ব্যথা উপসর্গগুলো অনেক রকম হয়।
মাথা ব্যথা বিভিন্ন উপায়ে উপস্থাপন করা যেতে পারে। যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো

এক তরফা মাথা ব্যথাঃ  মাইগ্রেন- ভেস্টি বোলার মাইগ্রেন- এক ধরনের মাইগ্রেন যা ভার্টিকর সাথে যুক্ত ।
ক্লাস্টার মাথা ব্যথাঃ মাথার একপাশে প্রচন্ড ব্যথা, চোখ এবং নাক মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়া সহ এটি বার বার হঠাৎ মাথা ব্যথা। এ মাথা ব্যথা টি পুরুষদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়।
মাথার সামনে বিভিন্ন কারনে মাথা ব্যাথা হয়ে থাকে। যেমন-
  • সাইনোসাসের মাথা ব্যথা
  • চিন্তার মাথা ব্যথা
  • চক্ষুর আলিঙ্গন
  • সকালের মাথা ব্যথা- দীর্ঘস্থায়ী মাথা ব্যথা হলে সকালের প্রথম দিকে মাথা ব্যথা শুরু করতে পারে।

মাথার পিছনে ব্যথা

মাথা ব্যথা বেশ বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কারো সামনে থেকে হতে পারে, কারো পেছনে থেকে হতে পারে। তার মধ্যে মাথার পিছনে যে ব্যথা সেটা সাধারণত মাইগ্রেনের কারণে হয়ে থাকে। এ ব্যথাগুলো সাধারণ হলে তার সাধারণ চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায় কিন্তু যদি জটিল আকার ধারণ করে তখন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তার স্থায়ী সমাধান করা প্রয়োজন।


মাথার পিছনে ব্যথা হওয়ার সাধারণ কারণ গুলো হলো টেনশন মাথা ব্যথা এটি সাধারণত কপালের ব্যথা করে। স্ট্রেস, ঘুমের অভাব, অবসাদ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি না খাওয়া মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ।

মাইগ্রেন কারণে মাথা ব্যথা হয়। মাইগ্রেনের লক্ষণগুলো হলোঃ
  • বমি বমি ভাব
  • বমি
  • তীব্রতা
  • আলো বা শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা
  • পানি খেলে ব্যথা
  • ক্লাস্টার মাথা ব্যথা
  • এই ক্লাসটার মাথা ব্যথা গুলো অস্বাভাবিক এবং গুরুতর
  • এই মাথা ব্যথা গুলি কয়েকদিন, কয়েক সপ্তাহ বা মাস ধরে সহ্য করতে হয়।
খারাপ ভঙ্গিঃ ঘাড় এবং পেট যদি সারিবদ্ধ না থাকে এবং টান পড়ে তাহলে ব্যথা করে। মানসিক চাপের কারণেও ব্যথা হয় আবার যদি মাথার দিকে বেশি ঝাঁকনি লাগে তাহলে মাথা ব্যথা হয়।

বাত ব্যথাঃ বিভিন্ন কারণে ঘাড়ের ফ্লোর বা প্রদাহে বাত ব্যথা হয়ে থাকে। মাথা এবং ঘাড়ের পিছনে সাধারণত বেশি ব্যথা সৃষ্টি হয়।
এছাড়া বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে নিম্নচাপের ব্যথা, অক্সিপিটাল নিউরাল জনিত ব্যথা ইত্যাদি।

মাথার পিছনে ব্যথার লক্ষণ ও চিকিৎসা

বিভিন্ন কারনে মাথার পিছনে ব্যথা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে তার মধ্যে সাধারণ কিছু উপসর্গ বা লক্ষণ রয়েছে। যেমন-
  • ঘাড় ব্যথা
  • চিন্তার মাথা ব্যথা
  • একদিকে মাথা ব্যথা
  • নিস্তেজ
  •  কাঁপুনি দিয়ে ব্যথা । আলো এবং শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার ব্যথা
  • চক্ষুর ব্যাঘাত
  • নড়াচড়ার সাথে ব্যথা
  • তীক্ষ্ণ ব্যথা
মাথার পিছনে ব্যথার চিকিৎসাঃ

বিভিন্নভাবে মাথার পিছনে ব্যথার চিকিৎসা করা যেতে পারে।
সাধারণ ব্যথার জন্য ঘরোয়া পরিবেশে চিকিৎসা করা যায় এবং গুরুতর ব্যাথার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তার চিকিৎসা করা যেতে পারে।
মাথা ব্যথার চিকিৎসা নির্দিষ্ট কারণের উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে। যেমন-

আর্থাইটিস মাথা ব্যথাঃ  এ ব্যথা কমাতে এ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ওষুধ এবং হিট থেরাপি করা যেতে পারে।

টেনশনের মাথা ব্যথাঃ এ ব্যথার জন্য ওভার -দ্য-কাউন্টার ব্যথানামক ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা য়েতে পারে।

হার্নিয়েটেড ডিস্কের ব্যথাঃ  এর চিবকৎসা হিসেবে রয়েছে শারিরীক খেরাপি, মাঝারি স্ট্রেচিং, ব্যথা কমাতে ইজেকশন এবং গুরুতর হলে অস্ত্রোপাচার করা হয়।

প্রেসক্রিপশনঃ  মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য শুধু প্রেশক্রিপশনে চিকিৎসা করা হয়।

অক্সিপিটাল নিউরালজিয়ার চিকিৎসায় বিকল্প হিসাবে তাপ থেরাপি, ম্যাসেজ, শারিরীক চিকিৎসা, পেশি শিথিলকারী প্রেসক্রিপশন করা হয়।
মাথার পিছনের ব্যথা যখন সাধারন থেকে গুরুতর হয় ঠিক তখনই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করা প্রয়োজন।

মাথার তালুতে ব্যাথা

আপনি বাসায় বা অফিসে বসে কাজ করছেন । হঠাৎ আপনার মাথায় ব্যাথা শুরু হল আপনি আর কিছুতেই ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ এর দিকে তাকাতে পারছেন না। অথবা আপনি কোন এক দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে খবরের পাতায় চোখ রেখেছেন এমন সময় লক্ষ্য করবেন মাথার এক পাশে টনটন করে উঠছে।
মাঝে মাঝে এমন যন্ত্রণা আমরা অনেকেই অনুভব করে থাকি। প্রথমে আমরা ব্যথা নাশক ওষুধ খেয়ে ব্যথা কমানোর চেষ্টা করি। কিন্তু বারবার এ ধরনের ওষুধ খাওয়া আমাদের শরীরের পক্ষে একেবারেই ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। মাথা ব্যথার বিভিন্ন কারণ থাকে সবসময় যে কোন একটা কাজ একটানা করার ফলে বা গ্যাস অম্বলের জন্য ব্যথা করছে এটা ভাবার কোন অবকাশ নেই।

মাথা ঠিক কোন কারণে ব্যথা করছে তা দেখে ব্যথার কারণ বুঝতে পারা যায়। এরকম ব্যথার অনেকগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে দেখা যায় মাথার তালুতে ব্যথা। মাথার তালুতে ব্যথা অনেক সময় মানসিক চাপে হয়ে থাকে। ব্যথার তীব্রতা থেকে হালকা থেকে মাঝারি হয়ে থাকে। তাই কোন কারণে মানুসিক চাপ থাকলে এমন ধরনের ব্যথা পরিলক্ষিত হয় ।

বিশ্রাম নিয়ে বা পর্যাপ্ত ঘুমালে অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যায়। মাথা কামড়ানো, মাথার ভেতর ধপধপ শব্দ করা, সেইসঙ্গে বমি বমি ভাব, চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়ার মতো কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা ফেলে রাখা ঠিক না। এই সমস্ত সমস্যার জন্য যেমন ওষুধ খাওয়া জরুরি। তেমনি শুধু ওষুধ খেলেই হবে না ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তার চিকিৎসা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

চোখের কোন কোন সমস্যায় মাথা ব্যথা হয়? 

মাথা ব্যথার কারণে চোখের সমস্যা হয় না এমন লোক খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টকর। এই ব্যথার গতি প্রকৃতি তীব্রতা রোগ অনুযায়ী ভিন্ন মাত্রায় হয়ে থাকে। মাথা ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে- খাবারে অরুচি, মাথা ঘোরা, চোখে ঝাপসা দেখা, বমি বমি ভাব, কানে ভো ভো আওয়াজ, মাথায় ঝিঝি করা , দৃষ্টির সীমানায় নানা রঙের আলোরেখা দেখতে পাওয়া ইত্যাদি।

চোখে ব্যথার কারণঃ

চোখের মাংসের ভারসাম্যহীনতার কারণে বা প্রসারণজনিত কারণে ব্যথা হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাথা ব্যথার প্রধান কারণ হিসেবে লক্ষ্য করা যায়। লেখাপড়া করা বা যেকোন সূক্ষ্ম কাজ অনেকক্ষণ ধরে করলে চোখে প্রচন্ড চাপ অনুভূত হয়। চোখে সমস্যার কারণে কাছের জিনিস দেখতে অসুবিধা হয় বা এক চোখ থেকে আরেক চোখ দূরে সরে যায় এবং  কম্পিউটারে ভিশন সিনড্রোম এর জন্য দায়ী।
চোখের এক পাশের মাথা ব্যথা চোখের অভ্যন্তরের রোগের জন্য হয়। চোখের ব্যাথা সাধারণত উজ্জ্বল আলোয় বেশি বৃদ্ধি পায়, চোখে যদি কন্টাক্ট লেন্স পড়া থাকে বা কর্নিয়া প্রদাহ থাকে বা মস্তিষ্কের অন্তর্নিল প্রেসার বৃদ্ধি পায়, হাইপার টেনশন, মাইগ্রেন, মানসিক অবসাদ ও দুশ্চিন্তার কারণে চোখে ব্যথা হয়ে থাকে।

রোগ নির্ণয়ঃ

বিভিন্ন নিরীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে চোখের রোগ নির্ণয় করা হয়ে থাকে। পরীক্ষার মাধ্যমে চোখের প্রেসার পরিমাপ দৃষ্টিসীমা ও সামঞ্জস্যপূর্ণ ত্রুটি নির্ণয়, টেম্পোরাল আর্টারির মাধ্যমে চক্ষু সম্পর্কিত মাথা ব্যথা নির্ণয় করা যায়। মাথা ব্যথা হলে চোখের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে।

করণীয়ঃ
  • কম আলোতে পড়াশোনা করার অভ্যাস পরিহার করুন।
  • শোয়ার ঘরে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখুন।
  • আলোর উজ্জ্বলতা কমিয়ে বিশ্রাম নিন।
  • নিয়মিত চশমা ব্যবহার করুন।
  • চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
  • ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলুন।
  • কম্পিউটার স্ক্রিনে কাজ করার সময় ২০ মিনিট পরপর 20 সেকেন্ডের জন্য 20 মিটার দূরুত্বে তাকিয়ে থাকুন্।
  • চোখের ব্যথা বেশি হলে ভিড় ও উচ্চ আওয়াজের জায়গায় এড়িয়ে চলুন।
  • চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চোখের পাওয়ার পরীক্ষা করুন।
  • গুরুত্বসহকারে চোখের যত্ন নিন।

লেখকের মন্তব্য

মানুষের জীবনে কখনো বা কোনদিন মাথা ব্যথা হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কস্টকর। প্রায় সব মানুষই ব্য্যথার স্বাদ গ্রহন করে থাকে। মাথা ব্যথার জন্য অনেকগুলো কারণ আছে। যদি সাধারণ ব্যথা হয় তাহলে সাধার‌্ণ চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায়। কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার জন্য  বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করা প্রত্যেকের উচিত। আমি বলব যে মাথা ব্যথা কি এবং মাথা ব্যথার কারণ সম্পর্কে গুরুত্বের সাথে জানা এবং সেই মোতাবেক কাজ করা।

এতক্ষণ আমার আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত জানতে চান তাহলে আমার ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। কারণ আমার ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। আমার এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগে তাহলে এই লেখাটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aminulit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url